কাশির কারন সমুহ:
খুব ছোট শিশুদের ভাইরাস জনিত কারনে কাশি হতে পারে। একটু বড় বয়সের শিশুদের নিউমোনিয়ার কারনে কাশি হতে পারে। আর বড় শিশুর হাপানি বা এ্যজমা এর কারণে কাশি হতে পারে। বাচ্চার এ্যলাজির কারনে কাশি হতে পারে। আবার বাতাসে প্রচুর ধুলাবালির কারণে বাচ্চার কাশি হতে পারে।
কাশিতে করনীয় :
বাচ্চাকে ছয় মাস পর্য্ন্ত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ছয় মাস পর থেকে রং চা অল্প বা লেবুর রস হালকা গরম পানি দিয়ে খেতে দিতে পারেন। বাচ্চার যদি জ্বর থাকে তাহলে প্যারাসিটামল খাওয়াতে পারেন। এভাবে করলে শিশু তিন থেকে পাচ দিনে ভাল হয়ে যাবে। কোন কাশি যদি দু সপ্তাহ বা তার বেশি থাকে তবে আপনার বাচ্চাকে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে নিতে হবে। বাচ্চাকে ধুলাবালি থেকে দূরে রাখলে বাচ্চার কাশি কম হবে। বাচ্চাকে নিয়মিত কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করান প্রতিদিন। যার ফলে সে পরিষ্কার থাকবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে বাচ্চার কাশি কম হবে। যদি কাশির সাথে জ্বল হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাহায্য নিন।
Leave a Reply