পানি পান করুন : প্রচুর পরিমাণে পান পান করুন। পর্যাপ্ত পানি পান করলে আপনার পেট ভরা এমন ভাব তৈরী হয়। ক্ষুদা কম লাগবে এ কারণে আপনার ওজন কম হবে আস্তে আস্তে। দিনে অন্তত ১০-১২ গ্লাস পানি পান করুন।
ফ্রিজ পরিষ্কার করুন : আপনার ফ্রিজ পরিষ্কার করে উচ্চ মাত্রায় ক্যালোরির খাবার সরিয়ে তাতে রাখুন ফল। এর ফলে আপনার এ খাবারের দিকে ঝোক কমে যাবে। স্বাস্থ্যকর খাবার সামনে থাকলে আপনার স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস তৈরী হবে।
চিনি ও শর্করা থেকে দূরে : চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে অন্ত্যত ১৫ দিন দূরে থাকুন । পাশাপাশি শর্করা জাতীয় খাবার কম খান, এসব খাবার কম খেলে ওজন দ্রুত কমবে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান : প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান এতে আপনার পেশি বেশি শক্ত হবে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, দুধ,মুরগির মাংস এগুলো খাবারে রাখুন। তবে লাল মাংস এড়িয়ে চলে।
সবজি খান বেশি বেশি : সবজি খেলে ওজন কমে তাই থালায় বেশি বেশি সবজি রাখুন। সবজির মধ্য রয়েছে পুষ্টি ও এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এগুলো শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ক্যালোরি গ্রহন : আপনার শরীরে কতটুকু ক্যালোরি দরকার সে অনুযায়ী খাবার খান।
খাবার বাদ না দেওয়া : না খেয়ে ওজন কমানো যায় না তাই কোন বেলার খাবার বাদ দেওয়া যাবে না। দিনে অন্তত ছয়বার খান তিনবার বড় ও তিনবার ছোট খাবার খেতে হবে। একবারে বেশি না খেয়ে প্রতিবার অল্প অল্প করে খান।
ফাস্টফুডকে না বলুন : প্রকৃয়াজাত খাবার ফাস্টফুড,কোমল পাণীয়, জাতীয় খাবারকে না বলুন। এগুলোর ভিতর উচ্চমাত্রায় ক্যালোরি থাকে তাই এগুলো খেলে ওজন বাড়ে।
ছোট থালায় খাবার খান : বড় থালায় খেলে বেশি খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই খাওয়ার সময় ছোট থালায় খাওয়া ভালো এর ফলে আপনার ওজন বাড়বে না।
আয়নার সামনে বসে খান : গবেষণায় দেখা গেছে যে সব লোক আয়নার সামনে বসে খায় তাদের ওজন দ্রুত কমে যায়।
হাটুন : ওজন কমাতে হাটার কোন বিকল্প নেই। হাটা কেবল ওজন কমাবে না কমাবে হৃদরোগের ঝুকি।
খাবার কম গ্রহন করুন : আপনি আগে যে খাবার গ্রহন করতেন তার থেকে এখন কম খাবার গ্রহন করুন। আগে তিনটা রুটি খেলে এখন থেকে একটি রুটি খান। এর বদলে পেট ভরান সবজি দিয়ে।
Leave a Reply